১ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় - নবজাতকের পায়খানা না হওয়ার কারণ জানুন
নবজাতকের পায়খানা না হওয়ার কারণ - ১ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন এছাড়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব নবজাতকের পায়খানা না হওয়ার কারণ - ১ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন নবজাতকের পায়খানা না হওয়ার কারণ - ১ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় শুধুমাত্র একটি পোস্ট থেকে জেনে নিতে পারবেন ।
নবজাতকের পায়খানা না হওয়ার কারণ - ১ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয়
এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে নবজাতকের পায়খানা না হওয়ার কারণ - ১ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে আর কোন প্রশ্ন থাকবে না ।
নবজাতকের পায়খানা না হলে ঔষধ
নবজাতকের পায়খানা না হলে বা কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিলে প্রথমে কিছু সাধারণ পদক্ষেপ নেওয়া উচিত:
1. পানীয় বা দুধ: মায়ের বুকের দুধ শিশুর পায়খানা নরম রাখতে সহায়ক। বুকের দুধ খাওয়ান বা ফর্মুলা দুধ পান করান।
2. পেটের ম্যাসাজ: শিশুর পেটের চারপাশে গোল করে হালকা করে ম্যাসাজ করতে পারেন। এটি হজমে সাহায্য করে।
3. গোসল: উষ্ণ পানিতে গোসল দেওয়া শিশুর পেটের পেশী শিথিল করতে পারে, যা পায়খানা সহজ করতে সহায়ক।
যদি উপরের কোনো পদ্ধতি কাজ না করে, তাহলে নবজাতকের জন্য ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ প্রয়োগ করা উচিত। চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ ছাড়া নবজাতকের জন্য কোনো ঔষধ ব্যবহার করবেন না, কারণ এটি শিশুর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
নবজাতকের পায়খানা না হলে এবং উপরের সাধারণ পদ্ধতিগুলো কাজ না করলে, চিকিৎসকের পরামর্শে কিছু ঔষধ বা পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে, নবজাতকদের ক্ষেত্রে ঔষধের ব্যবহার অত্যন্ত সাবধানতার সাথে এবং চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী হওয়া উচিত। সাধারণত নিচে উল্লেখিত কিছু ঔষধ বা পদক্ষেপ নেওয়া হয়:
1. গ্লিসারিন সাপোজিটরি: চিকিৎসকের পরামর্শে, গ্লিসারিন সাপোজিটরি (Glycerin Suppository) ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি শিশুর পায়ুপথে খুব সাবধানে প্রবেশ করিয়ে দেওয়া হয় যা পায়খানা নরম করতে এবং বের করতে সহায়তা করে।
2. ল্যাক্সেটিভ সিরাপ: কিছু ক্ষেত্রে, চিকিৎসক একটি হালকা ল্যাক্সেটিভ সিরাপ (যেমন ল্যাক্টুলোজ) পরামর্শ দিতে পারেন যা শিশুর অন্ত্রে জল ধরে রাখে এবং পায়খানা নরম করে।
3. মলদ্বারে মালিশ: চিকিৎসকের নির্দেশে, শিশুর মলদ্বার বা পেটের নিচের অংশে হালকা মালিশ করা যেতে পারে। এতে অন্ত্রের সংকোচন প্রক্রিয়ায় সহায়তা হয় এবং পায়খানা সহজ হয়।
4. শিশুর খাবারে পরিবর্তন: যদি শিশুটি বুকের দুধ ছাড়াও ফর্মুলা দুধ বা অন্য কোনো খাবার খাচ্ছে, তবে চিকিৎসক শিশুর খাদ্যতালিকায় কিছু পরিবর্তনের পরামর্শ দিতে পারেন।
সতর্কতাঃ
- কখনও নিজে থেকে শিশুকে কোনও ধরনের ঔষধ দেবেন না।
- নবজাতক শিশুদের ক্ষেত্রে কোনও সমস্যায় পড়লে, দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
অতিরিক্ত তথ্যের জন্য এবং আপনার শিশুর জন্য সঠিক সমাধান নির্ধারণের জন্য, আপনার শিশুর চিকিৎসকের সাথে আলোচনা করা গুরুত্বপূর্ণ।
১ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে
এক মাসের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সাধারণত মায়ের বুকের দুধের উপর নির্ভর করে শিশুদের বাচ্চার পায়খানা হয়ে থাকে। এসময় শিশুরা সাধারণত অনেকবার পায়খানা করে। ধরা যায় যে তারা মায়ের বুকের দুধ খাওয়ার সাথে সাথেই হালকা আকারে পায়খানা করে থাকে। কখনো কখনো দেখা যায় যে ১০ বার কখনো কখনো ১৫ বার আবার দেখা যায় 20 বার ও করে থাকে। এটা হল স্বাভাবিক সুস্থ বাচ্চাদের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে।
তবে শিশু যখন দেখবেন পায়খানা করছে না যদি কোন ভিডিও কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে থাকে তাহলে তার চেহারার পরিবর্তন দেখা দিতে পারে যেমন
*শিশুর অস্বাভাবিক চেহারা দেখা দিতে পারে।
*শিশুর বৃহৎ জিহ্বা জিহ্বা দেখা দিতে পারে।
*অস্বস্তি তা ভাব অনুভব করে ইত্যাদি
তাই এ সময় বাচ্চার মাকে সব সময় শিশুর দিক লক্ষ্য রাখতে হবে এবং নিজের প্রতি যত্ন নিতে হবে। নিজে কি খেলে শিশুর ভালো হবে সেই খাবারগুলো খেতে হবে। দরকার হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাবার তালিকা তৈরি করতে হবে। তাহলে শিশুর পায়খানা প্রস্রাব নিয়মিতভাবে হবে।
নবজাতক শিশুর পায়খানা না হলে করণীয় :
নবজাতক শিশু হওয়া মাত্রই সবাই তখন নবজাতক শিশুকে নিয়ে চিন্তায় পড়ে থাকে বেশি অসুস্থ আছে কিনা। পায়খানা করছে কিনা সেদিকে লক্ষ্য রাখে। তাদের মধ্যে নানা রকমের কথার বাসা বাঁধে তখন বাচ্চা অনেকক্ষণ জন্ম নিয়েছে কিন্তু এখনো কেন পায়খানা করেনি এরম ধরনের।
*স্বাস্থ্যবিধি মতে নবজাতক শিশু যদি সুস্থ হয়ে থাকে তাহলে শিশু জন্ম হওয়ার ২৪ গানটার মধ্যেই পায়খানা করা উচিত। কিন্তু অনেক সুস্থ বাচ্চা আবার ২৪ ঘন্টার কিছু পরেও পায়খানা করে থাকে।
*শিশু হওয়ার পর পায়খানা না করলে প্রথমত শিশুর পায়ুপথে কোন ধরনের অস্বাভাবিক কিছু আছে কিনা সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তা ভালো করে পরীক্ষা করতে হবে। যদি তার মলদ্বার কোন রকম ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে তা সারানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
*শিশু জন্মের পর যদি কালো পায়খানা করতে দেরি হয় তাহলে শিশুর থাইরয়েড হতে পারে তাই সাথে সাথে এর চিকিৎসা নেওয়া উচিত তাহলে মানসিক প্রতিবন্ধকতা সম্পন্ন এরানো যাবে।
* অনেক সময় দেখা যায় সুস্থ বাচ্চা দিনে ১০ থেকে ১৫ বার তার বেশিও পায়খানা করে থাকে। আবার কোন সুস্থ বাচ্চা দেখা যায় তিন চার দিন পরেও পায়খানা করে থাকে। কিন্তু সব সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেন কোনোভাবেই এর জন্য কোন রকমের অসুখের লক্ষণ না দেখা দেয়।
*শিশুর যদি হাইপোথাইরয়েড রোগ হয়ে থাকে তাহলে অনেক সমস্যা দেখা দেয়। এই রোগের বাচ্চাগুলো সাধারণত অতিরিক্ত ঘুমায়, বেশিদিন জন্ডিস হয়, তারা জিহ্বা বের করে রাখে, নাভি ফুলে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দেয়। যেই মায়েরা কোটার দুধ খাওয়ায় তাদের গোটা দুধের পানি ঠিক রাখা হচ্ছে কিনা লক্ষ্য রাখতে হবে। তার উপরে বাচ্চার পায়খানা কেমন হচ্ছে সেটা নির্ভর করে।
বাচ্চাদের পায়খানা না হলে ওষুধ
যদি বাচ্চার পায়খানা না হয় বা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে প্রথমে ঘরোয়া পদ্ধতি ও জীবনযাপনের পরিবর্তনের চেষ্টা করা উচিত। কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি যা সাহায্য করতে পারে:
১. পানীয়ের পরিমাণ বাড়ানো:
বাচ্চাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি ও তরল খাবার (যেমন ফলের রস) খাওয়াতে হবে। এতে তার মল নরম হবে এবং সহজে বের হবে।
২. আঁশযুক্ত খাবার:
খাবারে আঁশযুক্ত খাবার (যেমন ফল, সবজি, শস্য, ওটমিল) যোগ করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হতে পারে।
৩. হালকা ব্যায়াম:
বাচ্চাকে প্রতিদিন কিছুটা সময় খেলাধুলা করানো বা হাঁটাহাঁটি করানো কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক হতে পারে।
যদি এই পদ্ধতিগুলো কাজ না করে, তাহলে একজন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করা জরুরি। তিনি প্রয়োজন হলে নিম্নলিখিত ওষুধগুলো প্রস্তাব করতে পারেন:
- *ল্যাক্সেটিভ (Laxatives):* যেমন ল্যাক্টুলোজ বা পলিথিলিন গ্লাইকোল (PEG)। এই ওষুধগুলো মল নরম করতে সাহায্য করে।
- *গ্লিসারিন সাপোজিটরি:* এটি পায়ুপথে ব্যবহার করা হয় এবং দ্রুত কার্যকর।
তবে, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ ব্যবহার করা উচিত নয়।
৯ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয়
নয় মাসের বাচ্চা সাধারণত মুখে খাবার খেয়ে থাকে। তাই তাদের খাবার তালিকা দিক লক্ষ্য রাখতে হবে যদি তাদের পায়খানা না হয় তাহলে। নয় মাসের বাচ্চাকে তখন ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে যেমন :ফলমূল, শাকসবজি, ডানা শস্য ইত্যাদি জাতীয় খাবার।
*ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেলে তা স্মল বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে।
*ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেলে মলত্যাগের উন্নতি করে থাকে তাই এই খাদ্য খাওয়ানো উচিত।
*ফাইবার সমৃদ্ধ ফল যেমন আপেল, নাশপাতি, গাজর এগুলো খাওয়ালেও পায়খানা পরিষ্কার হতে সাহায্য করে থাকে।
১ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয়
এক বছরের শিশুর পায়খানা না হওয়ার অন্যতম কারণ হলো খাদ্য ভ্যাসের যোগসূত্র থেকে থাকে। তাই বাচ্চার খাদ্যের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। তার খাদ্য তালিকায় আঁশযুক্ত খাবারের পরিমাণ বেশি দিতে হবে। বাচ্চাকে নিয়মিত ফলমূল, শাকসবজি খাওয়াতে হবে।
এক বছরের বাচ্চা মায়ের বুকের দুধ খেয়ে থাকে এদের সমস্যা খুব কম হয়ে থাকে কিন্তু গরুর দুধ কিংবা অন্যান্য খাবারের কারণে এই সমস্যার প্রকট দেখা দেয়। এক বছর বয়সের বাচ্চার প্রতি 24 থেকে 48 ঘন্টা মধ্যে একবার পায়খানা হওয়াই স্বাভাবিক।
এক বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে যা করবেন
*প্রতিদিন তার খাদ্য তালিকায় আঁশযুক্ত খাদ্য উপাদান গুলো বেশি রাখবেন।
*বাচ্চাকে প্রতিদিন ফলমূল শাকসবজি খাওয়াতে হবে।
*বাচ্চা যখন রাতে ঘুমাবে তখন তাকে কিছু ফল বা ফলের রস আপনি খাওয়াতে পারেন।
*প্রচুর পরিমাণে পানি পান করাতে হবে।
*শিশুকে সবসময় খেলাধুলা করতে দিতে হবে।
নবজাতকের পায়খানা না হওয়ার কারণ
শতকরার মধ্যে বেশিরভাগই নবজাতক জন্ম ২৪ ঘন্টার মধ্যে পায়খানা করে থাকে। তাই কোন নবজাতক জন্ম নেওয়ার পর আপনাকে 24 ঘন্টা অন্তত অপেক্ষা করা উচিত। এসময় শিশুকে শুধুমাত্র বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। সব সময় বাচ্চাদের খেয়াল রাখতে হবে বাচ্চা যদি পায়খানা করার সময় কান্না করে বা পায়খানা না হয় তখন আপনাকে বুঝতে হবে আপনার বাচ্চার পেট পরিষ্কার না। আর এর জন্যই আপনার বাচ্চার পেটে গ্যাস অথবা ফুলে যায়, ব্যথার সৃষ্টি হতে পারে এই দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
নবজাতক পায়খানা না হওয়ার কারণ হল :
*এ সময় শিশুকে সব সময় মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। মায়ের বুকের দুধ যেন পর্যাপ্ত পরিমাণে শিশু পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এজন্য পুষ্টিবিদদের সাথে পরামর্শ করে এই মায়ের খাদ্য তালিকা ঠিক করে নেওয়া উচিত। আর এগুলো না করলেই নবজাতকের পায়খানা না হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।
২মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয়
দুই মাসের বাচ্চার পায়খানা না হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হলো অভিভাবকের সচেতনতার অভাব। তাই এ সময় যদি শিশুকে ভালো করে খেয়াল না রাখা হয় পরবর্তীতে নানা রকম স্বাস্থ্য সমস্যার উদ্ভব হয়ে থাকে।
দুই মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে যা করবেন তা হল :
*দুই মাসের বাচ্চা যদি মলত্যাগ না করে শিশুকে বেশি বেশি করে মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।
*অনেক সময় দেখা যায় যে বাজারের কেনা টিনের দুধ খাওয়ালে অনেক সময় বাচ্চাদের পায়খানার সমস্যা দেখা দেয়। এ কারণে যখন বাইরের কেনা কোন দুধ খাওয়াবেন তখন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে বাচ্চাকে খাওয়ানো উচিত।
*যদি বাচ্চা মালটাকে সময় কান্নাকাটি করে তাহলে বাচ্চাকে জোর না করে মলত্যাগের রাস্তায় অলিভ অয়েল তেল দিতে হবে।
এছাড়াও যদি বেশি সমস্যা দেখা দেয় তখন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
৫মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয়
সাধারণত ৫ মাসের বাচ্চার প্রতিদিন পায়খানা করা উচিত। যদি দেখা যায় তিনবারের কম পায়খানা করছে বা করছে না তখন তাকে কোষ্ঠকাঠিন্য বলা হয়ে থাকে। বাচ্চাদের এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে ঘরোয়া কিছু নিয়ম মেনে চললেই ওষুধ ছাড়াই বাচ্চার পায়খানা স্বাভাবিক এ আসে। ৫ মাসের বাচ্চারা মায়ের বুকের দুধ খেয়ে থাকে। এ সময় তারা কোনরকম বাড়তি খাবার খায় না। এজন্য এ সময় মায়ের খাবার তালিকার দিকে খেয়াল রাখতে হবে তাহলেই বাচ্চার পায়খানাও ঠিকঠাকভাবে হবে।
* এ সময় মায়েদেরকে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
*শাকসবজি বেশি পরিমাণে খেতে হবে।
*কম মসলাযুক্ত খাবার বেশি খেতে হবে।
*আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে।
*শিশুকে প্রতিদিন কুসুম গরম পানিতে গোসল করাতে হবে।
*পেটে মেসেজ করাতে হবে এবং গ্যাস থাকলে তা বের করে নিতে হবে।
পাঁচ মাসের বাচ্চার জন্য পায়খানা না হলে এগুলো করলেই পায়খানা স্বাভাবিক এ আসবে। যদি এরপরেও কোনরকমে না হয় তখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।
শেষ কথা:নবজাতকের পায়খানা না হওয়ার কারণ - ১ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয়
পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা নবজাতকের পায়খানা না হওয়ার কারণ - ১ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় জানতে পারলেন । মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনার কোন সমস্যা হওয়ার কথা না নবজাতকের পায়খানা না হওয়ার কারণ - ১ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় সম্পর্কে জানতে পারলেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url