গর্ভাবস্থায় খালি পেটে থাকলে কি হয় - গর্ভাবস্থায় পেটে চাপ লাগলে কি হয় জানুন
গর্ভাবস্থায় পেটে চাপ লাগলে কি হয় - গর্ভাবস্থায় খালি পেটে থাকলে কি হয় এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন এছাড়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব গর্ভাবস্থায় পেটে চাপ লাগলে কি হয় - গর্ভাবস্থায় খালি পেটে থাকলে কি হয় আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন গর্ভাবস্থায় পেটে চাপ লাগলে কি হয় - গর্ভাবস্থায় খালি পেটে থাকলে কি হয় শুধুমাত্র একটি পোস্ট থেকে জেনে নিতে পারবেন ।
গর্ভাবস্থায় পেটে চাপ লাগলে কি হয় - গর্ভাবস্থায় খালি পেটে থাকলে কি হয় |
এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে গর্ভাবস্থায় পেটে চাপ লাগলে কি হয় - গর্ভাবস্থায় খালি পেটে থাকলে কি হয় সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে আর কোন প্রশ্ন থাকবে না ।
গর্ভাবস্থায় জরায়ুর মুখ খোলার লক্ষণ
এখন প্রায় সবাই সিজার করে বাচ্চা নিচ্ছে আমাদের দেশে। কারণ তারা জানেই না যে কিভাবে চলাফেরা করলে নরমালে বাচ্চা হয়। কখন জরায়ুর মুখ খোলে। গর্ভাবস্থায় থাকলে জরায়ুর মুখ খুললে কি লক্ষণ গুলো দেখা যায় এগুলো কিছুই জানেনা। তাই জরায়ুর মুখ খোলার লক্ষণগুলো নিচে দেওয়া হল
*যখন জরায়ুর মুখ খোলে তখন পিঠে ও পেটে ব্যথা হয়ে থাকে তখন আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনার জরায়ুর মুখ খুলেছে।
*এ সময় সাধারণত বেশি প্রস্রাবের চাপ আসে। কিছুক্ষণ পরপরই প্রস্রাব যাই।
*এ সময় পেটের বাচ্চা নিচের দিকে নেমে আসে।
*জরায়ুর মুখ যখন হলে তখন শরীরে অস্বস্তি বোধ হতে থাকে।
*এ সময় জরায়ুর মুখ অনেক বড় আকারে হয়ে থাকে।
*জরায়ুর মুখ খোলার সাথে সাথে কখনো কখনো প্রস্রাবের সাথে রক্ত ও যায়।
জরায়ুর মুখ খোলার কিছু উপায় রয়েছে তা হলো
যারা নরমাল ডেলিভারি করতে চায় তাদের জন্য জরায়ুর মুখ খোলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। তাই জন্য আমাদেরকে কিছু নিয়ম ফলো করতে হবে তাহলে জরায়ুর মুখ তাড়াতাড়ি খুলে আসবে।
*গর্ভাবস্থার মায়ের জরায়ুর মুখ খোলার জন্য সব সময় পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবারগুলো খাবার তালিকায় রাখতে হবে।
*প্রতিদিন নিয়ম করে ব্যায়াম করতে হবে ও হাটাহাটি করতে হবে।
*এ সময় কোন রকমের মানসিক চাপ রাখা যাবে না। সব সময় মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে হবে।
*চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করতে হবে ও নিয়মিত চেকআপ করাতে হবে।
একজন গর্ভবতী মহিলা যদি উপরের নিয়মিত কাজগুলো সব সময় করে তাহলে তার নরমাল ডেলিভারি হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে।
গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসে তলপেটে ব্যথা হয় কেন
গর্ভাবস্থায় প্রথম দিকে তলপেটে ব্যথা হয় কারণ এ সময় মেয়েদের জরায়ু বড় হতে থাকে। আবার এ সময় মেয়েদের হরমোনের পরিবর্তন হয়। আবার অনেক সময় দেখা যায় গ্যাস হয় ও কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা ও এ সময় দেখা দেয়। এজন্য গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসে তলপেটে ব্যথা হয় অনেক।
গর্ভাবস্থায় পেটে ব্যথা একটি সাধারন লক্ষণ। কিন্তু এই লক্ষণ যদি অন্যদিকে যায় যেমন
*পিঠের নিচের দিকে ব্যথা
*রক্তক্ষরণ
*প্রস্রাবের সময় ব্যথা
*লিগামেন্টের ব্যথা
*যৌনিতে ব্যথা ইত্যাদি কারণে পেটে ব্যথা হয়।
এই ব্যথা যদি গুরুতর অবস্থায় যায় যেমন
*আপনার প্রচন্ড মাথা ব্যাথা
* প্রস্রাব সময় জ্বালাপোড়া করে
*২ ঘণ্টার মধ্যে চারটিরও বেশি সংকোচন হচ্ছে
*প্রসাবে রক্ত ইত্যাদি ২৪ ঘন্টার বেশি ব্যথা হলে আপনাকে সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
গর্ভাবস্থার সময় পেটে ব্যথা হলে ঘরোয়া কিছু পদক্ষেপ রয়েছে সেগুলো হল
*এ সময় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। কারণ এ সময় শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে হবে। আর এই হাইড্রেটেড রাখার জন্যই পেটে ব্যথার অনেক উপশম করতে সাহায্য করে। কমপক্ষে আট থেকে ছয় গ্লাস পানি গর্ভাবস্থায় প্রতিদিন পান করা উচিত।
*সব সময় গরম পানি দিয়ে গোসল করতে হবে। কুসুম গরম পানিতে গোসল করলে পেটের ব্যথার উপশম করতে সাহায্য করে থাকে। আপনার শরীরের প্রসারিত পেশীগুলো সংকুচিত হয়ে আসলে পেটে ব্যথা কমে যায় এ সময়।
*ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে এ সময় প্রচুর পরিমাণে। কারণ ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার পেটের ব্যথার উপশম করতে সাহায্য করে থাকে। যেমন শুকনো ফল, মটরশুঁটির, মসুর ডাল, ব্রকলি ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থায় পেটে চাপ লাগলে কি হয়
গর্ভাবস্থায় পেটে যদি চাপা বা আঘাত লাগে তাহলে অবশ্যই মারাত্মক দুর্ঘটনা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এরকম কোন সমস্যা দেখা দিলে সাথে সাথেই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ঘরে আপনি এটা নিয়ে কখনোই বসে থাকবেন না এতে করে আপনার গর্ব অবস্থায় ঝুঁকিও বাড়বে আপনার সন্তানের ক্ষতিও হতে পারে। ডাক্তার তখন মহিলা ও শিশুকে পরীক্ষা করবেন। আঘাতের পরিমাণ নির্ণয় করার জন্য আল্ট্রাসাউন্ড বা অন্যান্য পরীক্ষা ও করতে পারেন। ডাক্তার তখন চাপ লেগে যে আঘাতের তীব্রতার উপর নির্ভর করে মা এবং শিশুর উভয়ের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত পর্যবেক্ষণ ও ঔষধ দিয়ে থাকবেন।
তাই বলা হয় গর্ভাবস্থায় পেটে চাপ লাগলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শকে অগ্রা অধিকার দেওয়াই গুরুত্বপূর্ণ।
গর্ভাবস্থায় তলপেটে ব্যথার কারণ কি :
গর্ভাবস্থার সময় পেট ব্যথা বা তল পেট ব্যথা একটি ঘন ঘন উদ্বেগ যা সবার ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে। আর এই ব্যথা বিভিন্ন কারণেই হয়ে থাকে যেমন
*শরীরে হরমোনের মাত্রা পরিবর্তনের ফলে অনেক সময় হালকা ব্যথা হয়।
*অনেক সময় জরায়ুর প্রসারণ এর সময় এই ব্যথা হয়ে থাকে।
*আবার লিগামেন্টের প্রসারিত হওয়ার সময়ও ব্যথা অনুভূতি হয়ে থাকে।
*সাধারণত অবস্থায় একটি জরায়ুস ৬ সেন্টিমিটার হয়ে থাকে। কিন্তু আপনি যখন মা হবেন তখন আপনার জরায়ু আস্তে আস্তে বড় হতে থাকবে। ৯নয় মাস পর্যন্ত এই জরায়ুর পরিমাণ 40 সেন্টিমিটার এর মতো বড় হবে।এজন্য গর্ভাবস্থায় সময় তলপেটে ব্যথা হয়ে থাকে।
*যদি আপনার তলপেটে ব্যথা হওয়ার সময় রক্ত বের হয়ে আসে তখন আপনি সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন না হলে ক্ষতি হতে পারে।
*আপনার যদি প্রস্রাব এর সমস্যা থাকে তাহলে তলপেটের ব্যথা এ সময় বেশি হয়ে থাকে। তখন ডাক্তার দেখালে ওষুধ দেয় আর এই সমস্যা দূর হয়ে যায়।
গর্ভাবস্থায় এই কারণগুলোর কারণেই তলপেটের ব্যথা হয়ে থাকে।
গর্ভাবস্থায় জরায়ু নিচে নামার লক্ষণ
বিভিন্ন কারণে জরায়ু নিচের দিকে নেমে আসে। কিন্তু গর্ভাবস্থায় জরায়ু নিচের দিকে লক্ষণ আপনি কিভাবে বুঝবেন তা দেওয়া হল :
*আপনি যদি এই সময় এরকম অনুভূতি বুঝতে পারেন যে আপনার যৌনপথে কোন কিছু নেমে আসছে বা আপনার অস্বস্তি বোধ হচ্ছে। এরকম অনুভূতি হলে আপনি বুঝবেন আপনার জরায়ু নিচের দিকে নেমে আসছে।
*আপনার যখন মাসিক হয় সেই সময় আপনি যদি বোঝেন মাসিকের পথে আপনার জরায়ু নিচের দিকে আসছে। বা মাসিকের পথ দিয়ে জরায়ুর বাইরের দিকে বের হয়ে আসছে এরকম লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
*আপনার কোমরের ব্যথা অনুভূতি বা যখন সহবাস করবেন তখন আপনার কোমর ব্যথা হলে আপনি বুঝবেন আপনার জরায়ু নিচের দিকে নেমে আসার লক্ষণ দেখা দিচ্ছে।
*আবার আপনার প্রস্রাব দিকেও লক্ষ্য রাখবেন যেমন আপনার প্রসাদ ঘন ঘন হচ্ছে আবার প্রস্রাব সম্পন্ন হয়নি। এমন অনুভূতি হলে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
*সাদাস্রাব বা লাল ছেস্রাব যদি দেখা দেয় তাহলে ও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে।
চিকিৎসা
আপনার যদি এই সময় মনে করেন যে জরায়ুর সম্পূর্ণ বেরিয়ে আসছে তাহলে সাথে সাথে চিকিৎসা করাতে হবে। যদি আপনার বয়স কম হয় পঞ্চাশের কম তাহলে আপনার জরায়ু আগের জায়গায় চিকিৎসা করে প্রতিস্থাপন করা হবে । আর যদি আপনি সন্তান না নেন বয়স পঞ্চাশেরও বেশি তাহলে আপনার জরায়ু তখন কেটে ফেলার পরামর্শ দিয়ে থাকে চিকিৎসকরা।
সর্তকতা
*আপনি যখন সন্তান প্রসব করবেন তখন অবশ্যই অভিজ্ঞ গাহিনি ডাক্তার দিয়ে বা হাসপাতালে গিয়ে আপনার সন্তান প্রসব করা উচিত।
গর্ভাবস্থার শেষের দিকে পেট শক্ত হওয়ার কারণ কি
গর্ভাবস্থার সময় জরায়ু সবসময় সংকুচিত ও প্রসারিত হয়ে থাকে। তাই যখন জরায়ু সংকুচিত অবস্থায় আসে তখন পিঠে বা শ্রেণীতে ব্যথা অনুভব হয়ে থাকে। আর তখনই পেট শক্ত হয়ে আসে।
গর্ভাবস্থায় পেট শক্ত হওয়া একটি স্বাভাবিক ব্যাপার কারণ এই সময় পেট আকারে বড় হতে থাকে।
আবার অনেক সময় যত দিন যায় তত পেট বড় হওয়ার সাথে সাথে পেট টানটান হওয়ার অনুভূতি হয়।
গর্ভ অবস্থায় শেষের দিকে পেট পাথরের মত শক্ত হয়ে আসে।
গর্ভাবস্থায় শেষের দিকে পেট শক্ত হওয়ার কারণ লিখা হলো :
* গর্ভাবস্থায় শেষের দিকে পেট শক্ত হয়ে আসে কারণ এ সময় ক্রমবর্ধমান ভ্রুণ এবং তার গতিবিধি কারণে এ সময় পেট শক্ত হয়ে আসে।
*তলপেট ফুলে ও প্রসারিত হয়ে এসময় আরো বেশি শক্ত হয়ে আসে পেট।
*ত্বকের নিচে ফ্যাট জমা হয়, যার কারণে তলপেট আরো প্রসারিত হয় ও পেট শক্ত দেখায়।
*আবার অনেক সময় গ্যাস্টিকের সমস্যার কারনেও পেট শক্ত হয়ে আসে প্রচুর পরিমাণে এ সময়।
*গর্ভাবস্থায় শেষের দিকে এই অবস্থাতে যদি গুরুতর অবস্থায় যায় তাহলে প্রসব শ্রমের লক্ষণ ও হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় পেট বড় হয় কখন
সাধারণত বলা যায় যে গর্ভাবস্থায় পেট বাড়তে থাকে পাঁচ মাস এরপর থেকেই। তখন থেকেই বেশি বুঝা যায় পেটের আকার বড়।
গর্ভাবস্থায় পেট শক্ত হয় কেন
গর্ভাবস্থায় পেট শক্ত হওয়ার সাধারণ কারণগুলো হলো :
* পেটের উপর চাপ : শিশু যখন জরায়ুতে বড় হতে শুরু করে তখন জরায়ু পেটে চাপ দেয়। চাপ দেওয়ার ফলে পেটটি প্রসারিত হতে থাকে। যত প্রসারিত হয় তখন পেট শক্ত হয়ে আসে।
*বাচ্চার আকার যত বড় হয় পেটের মধ্যে তখন অ্যামনিয়োটিক তরল সক্রিয়ভাবে বৃদ্ধি পায় আর এই বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে পেট প্রসারিত হয় ও পেট শক্ত হয়।
*গ্যাস ও পেট ফাঁপা : গর্ভাবস্থায় সময় সব সময় পুষ্টিকর খাবার গুলো খেতে হবে। খাদ্য তালিকায় স্বাস্থ্যকর খাবার রাখতে হবে। আর এই সময় উল্টাপাল্টা ভুল ধারণের খাবার খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয়। পেট ফুলে ওঠে, অস্বস্তি বোধ হয় ও পেট শক্ত হয়ে আসে।
*শিশুর আন্দোলন :শিশু পেটের মধ্যে আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে। শিশু বড় হতে থাকা সাথে সাথে লাথি মারে, পেটের মধ্যে চলাফেরা করে। আর এই শিশুর আন্দোলনের জন্য আপনার পেট তখন বাইরে থেকে আরও শক্ত হয়ে আসে।
গর্ভাবস্থায় পেট শক্ত হয়ে থাকলে এর ঘরোয়া চিকিৎসা নিচে লেখা হল
*এ সময় আপনার পেট শক্ত হবেই তাই আপনাকে সবসময়আপনার পেট কে হাইড্রেটেড রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি ও তাজা ফলের রস সব সময় খেতে হবে।
*সময় আপনি কখনোই খুব দ্রুতভাবে বিছানা থেকে বা কোন জায়গা থেকে ওঠাবসা করবেন না। যথেষ্ট সময় নিয়ে চলাফেরা করবেন।
*আপনি এ সময় গরম ব্যাগ অথবা গরম পানি দিয়ে কাপড় দিয়ে আপনার পেটে শেখ দিতে পারেন।
গর্ভাবস্থায় পেট শক্ত থাকলে কখন ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন তা নিচে লেখা হল
*আপনার পেট শক্ত হওয়ার পাশাপাশি আপনার যদি তীব্র বেদনাদায়ক ব্যথা হয় তখন আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
*গর্ভাবস্থার সময় আপনার যখন পেট শক্ত হবে তখন যদি আপনার শ্বাসকষ্টেরও সমস্যা হয় তখন আপনি পরামর্শ নেবেন।
*অবস্থার সময় পেট যদি শক্ত অবস্থায় থাকা সময় আপনার পেট যদি টান টান এক ঘণ্টার মধ্যে চার বারের বেশি হয়ে থাকে তখন আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।
গর্ভাবস্থায় খালি পেটে থাকলে কি হয়
গর্ভাবস্থায় প্রথম দিকে একটি শিশু মায়ের পেটে আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে, তার গঠন হতে থাকে।তাই এ সময় খালি পেটে থাকলে শিশুর গঠন আকার অন্যরকম হবে। তাই গর্ভাবস্থায় খালি পেটে কখনোই থাকা যাবে না। এসময় শিশুর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো গড়ে উঠতে সাহায্য করে থাকে পুষ্টিকর খাবার।মায়ের শরীর ও মনের উপর নির্ভর করেই একটি শিশু পেটে বড় হতে থাকে।
এ সময় অনেক গর্ভাবস্থায় মহিলা খেতে পারেন না, বমি বমি ভাব হয় ও ইত্যাদি সমস্যায় ভোগেন। তাই এ সময় খালি পেটে কোনভাবেই থাকা যাবে না নিয়ম অনুযায়ী খাবার খেতে হবে।
গর্ভাবস্থায় চলাকালীন খালি পেটে না থাকার জন্য কিছু করণীয় নিতে লিখা হলো।
*গর্ভাবস্থার শুরু থেকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। প্রতি মাসে একবার করেও ভালো করে চেকআপ করাতে হবে। আপনার শরীরের ওজন রক্তচাপ স্বাভাবিক ওজন বাড়ছে কিনা এগুলোর দিকে আপনি লক্ষ্য রাখবেন।
*গর্ভাবস্থায় খালি পেটে না থেকে সকালবেলা যদি বমি বমি ভাব হয় তাহলে আপনি কিছু শুকলা খাবার খাবেন।একবারে খুব বেশি খাবেন না তাহলে বমি হতে পারে আস্তে আস্তে খাবেন।
*সব সময় অল্প করে বারবার খাওয়ার অভ্যাস করবেন।
তাই বলা হয় গর্ভাবস্থায় আপনি যদি আপনার শিশুকে ভালো রাখতে সুস্থ রাখতে চান ও সুস্থভাবে পৃথিবীতে আনতে চান তাহলে খালি পেটে কখনোই থাকবেন না।
শেষ কথা:গর্ভাবস্থায় পেটে চাপ লাগলে কি হয় - গর্ভাবস্থায় খালি পেটে থাকলে কি হয়
পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা গর্ভাবস্থায় পেটে চাপ লাগলে কি হয় - গর্ভাবস্থায় খালি পেটে থাকলে কি হয় জানতে পারলেন । মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনার কোন সমস্যা হওয়ার কথা না গর্ভাবস্থায় পেটে চাপ লাগলে কি হয় - গর্ভাবস্থায় খালি পেটে থাকলে কি হয় সম্পর্কে জানতে পারলেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url